কেশবপুরে চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অন্যের দোকানঘর ভাঙচুরসহ জবর দখলের অভিযোগ প্রকাশিত: ৩:২৯ অপরাহ্ণ, জুলাই ১, ২০২০ | আপডেট: ৩:২৯:অপরাহ্ণ, জুলাই ১, ২০২০ যশোরের কেশবপুরে পাঁজিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে ২টি দোকানঘর ভাঙচুরসহ জবর দখল করে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় গত ২৮ জুন ওই জমির মালিক শেখ আব্দুল গনি প্রতিকার চেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি অভিযোগপত্র দাখিল করেছেন। অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার গড়ভাঙ্গা গ্রামের জহর শেখের ছেলে শেখ আব্দুল গনি ১৯৯০ সালে গ্রিধরনগর গ্রামের আনছার আলীগং এর কাছ থেকে ৯ শতক ও হোসেন আলীর কাছ থেকে ৫ শতক জমি ক্রয় করেন। যার দলিল নং-৫৭৫৩/৯০ ও ৪৬৯৫/৯০। ওই জমিতে তিনি রাইস মিল, ওয়েলডিং ও মুদিখানাসহ ৪টি দোকানঘর করে দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে ব্যবসা বাণিজ্য করছেন। গত ২৫ জুন ইউনিয়ন পরিষদের সীমানা নির্ধারণের জন্যে উভয়পক্ষ আমিন এনে মাপযোগ শুরু করে। শেখ আব্দুল গনি অভিযোগ করে বলেন, আমার জমির সীমানা নির্ধারণ না করে কোন প্রকার নোটিস ছাড়াই ওই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও সচিবের হুকুমে পরিষদের চৌকিদার ও চেয়ারম্যানের লোকজন আমার একটি ওয়েলডিং ও একটি মুদিখানা দোকান ভাঙচুরসহ জবর দখল করে নেয়। এতে তার ২ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। বর্তমান তার জমিতে ইউনিয়ন পরিষদের পাকা প্রাচীর নির্মাণ কাজ অব্যাহত রয়েছে। এ সময় বাঁধা দিতে গেলে আমার ভাইপো আব্দুল আলিমকে মারপিটসহ আমাকে হত্যার হুমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেয়া হয়। এ ব্যাপারে কাউকে মারপিটের কথা অস্বীকার করে পাঁজিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শফিকুল ইসলাম মুকুল বলেন, মাপযোগ হওয়ার পর সীমানা নির্ধারণ হলেই তার দোকানপাট সরিয়ে দেয়া হয়েছে। এখনও তার জমির ভেতর পরিষদের লম্বালম্বি ২ হাত জমি পাওনা রয়েছে। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করা হয়েছে। কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নুসরাত জাহান বলেন, এ সংক্রান্ত একটি অভিযোগ হয়েছে। বিষয়টি দেখে শুনে ব্যবস্থা নেয়া হবে। সংবাদটি ৫৩৭ বার পড়া হয়েছে আপনার মতামত লিখুন : আরও পড়ুন কেশবপুরে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত আজ মধু কবির ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী, সাগরদাঁড়িতে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা শুরু