কেশবপুরে ইউএনও’র নামে প্রতারণা করে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ প্রকাশিত: ৫:৪৬ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৪, ২০২১ | আপডেট: ৫:৪৬:অপরাহ্ণ, জুলাই ২৪, ২০২১ যশোরের কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নামে প্রতারণা করে ৩০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট জানালে বিষয়টি থানা পুলিশকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। থানা পুলিশ বিষয়টি তদন্তে মাঠে নেমেছে। কেশবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর উপজেলার পাঁজিয়া বাজারের ব্যবসায়ী সঞ্জয় দাস লিখিত অভিযোগে উল্লেখ করেন যে, গত ১৮ জুলাই তিনিসহ উপজেলার পাঁজিয়া বাজারের মিষ্টি ব্যবসায়ী মৃত্যুঞ্জয় দাস, অঞ্জণ অধিকারী ও আবদুস সামাদ বাজারে মিষ্টির দোকানী এ দিন পাঁজিয়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার শম্ভু নাথ বসু একটি ফোন নিয়ে দোকানে আসেন এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কথা বলবেন বলে জানান। এ সময় ০১৬১০…… নম্বর ফোনে কথা বলিয়ে দেন। এর আধাঘন্টা মতো পরে সঞ্জয় দাসের ব্যবহৃত ০১৭৭৫৭২…. নম্বরে ওই নাম্বার থেকে ফোন করে কথা বলেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বলছি তোমরা করেনাকালীন সময়ে দোকানে ক্রয় বিক্রয় করো ,আমি মোবাইল কোট করে চিরতরে তোমার ও তোমাদের দোকান বন্ধ কবে দিব। যদি বাঁচতে চাও তাহলে ৩০ হাজার টাকা এ নম্বরে দিয়ে দাও। নিরুপায় হয়ে সঞ্জয় দাস ব্যবসা পরিচালনার স্বার্থে পাঁজিয়া বাজারস্থ বিকাশ এজেন্ট দেব নাথ বস্ত্রালয়ে গিয়ে ০১৬১০……. নম্বরে টাকা পরিশোধ করেন। পরবর্তীতে খোঁজ খবর নিয়ে বিষয়টি প্রতারণামূলক হওয়ায় অন্য ব্যবসায়ীরা টাকা দেননি। ইউপি মেম্বার শম্ভু নাথ বসুর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে না পাওয়ায় তার বক্তব্য প্রকাশ করা যায়নি। এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এম এম আরাফাত হোসেন বলেন, ক্ষতিগ্রস্থ ব্যবসায়ী অফিসে এসেছিলেন, এটি একটি প্রতারণা। বিষয়টি নিয়ে সর্বোচ্চ তদন্তের জন্য কেশবপুর থানা পুলিশকে অনুরোধ করেছেন। বৃহস্পতিবার রাতে পাঁজিয়া বাজার কমিটির এক জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে সভা থেকে। সংবাদটি ৩৬৩ বার পড়া হয়েছে আপনার মতামত লিখুন : আরও পড়ুন কেশবপুরে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত আজ মধু কবির ১৯৯তম জন্মবার্ষিকী, সাগরদাঁড়িতে সপ্তাহব্যাপী মধুমেলা শুরু