রাজগঞ্জে করোনায় পশুর হাটে নেই ক্রেতা-বিক্রেতা, বিপাকে ইজারাদাররা প্রকাশিত: ৬:২৬ অপরাহ্ণ, জুলাই ২৭, ২০২০ | আপডেট: ৬:২৬:অপরাহ্ণ, জুলাই ২৭, ২০২০ করোনার ভয়াল থাবায় যশোরের রাজগঞ্জের বিভিন্ন পশুর হাট ইজারদাররা দিশেহারা হয়ে উঠেছেন। তাদের চোখে মুখে দেখা যাচ্ছে যেনো রাজ্যর বিশাল চাঁপ। কুরবানির ঈদের সময় ঘনিয়ে আসলেও এখনো অধিকাংশ পশুর হাটে ক্রেতা বিক্রেতা ও পশু শূন্য রয়েছে। এসব পশুরহাটে নিয়মিত সাপ্তাহিক দুই দিন হাট ছাড়াও কুরবানির ঈদ উপলক্ষে বিভিন্ন বাজারে পশুর হাট বসতো প্রতি কুরবানীর ঈদে। কিন্তু (কোভিড ১৯) করুনা ভাইরাসের কারনে এবার পশুর হাটের ব্যতিক্রম চিত্র। মৌসুমী হাট তো নেই তার উপর নিয়মিত সাপ্তাহিক হাটগুলোতে গুটি কয়েক বিক্রেতা পশু নিয়ে অবস্থান করছেন। এনিয়ে দারুন দুশ্চিন্তায় পড়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা রাজস্ব দিয়ে সরকার থেকে পশুর হাট নেওয়া ইজারাদাররা। ইতিমধ্যে ইজারাদার করুনার কারনে কয়েক মাস হাটবাজার বন্ধ থাকে। রাজগঞ্জে পশুর হাটটি এখন পর্যন্ত ফাকাঁ পড়ে আছে। অনান্য বছরের মতো নেই কোনো ক্রেতা-বিক্রেতাদের জমজমাট পদচারণ। রাজগঞ্জে পশুর হাটের ইজারাদার এম.এম ইমরান খান পান্না জানান, করোনা ভাইরাসের কারনে এ বছর পশুর হাট একবারে বন্ধ রাখতে হয়েছিলো। পরবর্তীতে সরকারী বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সীমিত আকারে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে হাট আবার চালুর নির্দেশনা আসলেও আগের মতো আর বাজার জমে উটেনি। পরে পশুর হাট বাজার চালু করলেও করোনা ভাইরাসের কারনে বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতার উপস্থিতি একবারে কম থাকায় টুল স্বল্প পরিমানে আদায় হচ্ছে। সংবাদটি ৫০০ বার পড়া হয়েছে আপনার মতামত লিখুন : আরও পড়ুন মণিরামপুরে নিয়ন্ত্রণহীন কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় পিতা-পুত্র, দাদা-নাতিসহ ৫জন নিহত শোককে শক্তিতে রুপান্তরিত করে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে: প্রতিমন্ত্রী স্বপন ভট্টাচার্য্য