ফলোআপ: পাইকগাছার দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক সংবাদ প্রকাশের জের প্রকাশিত: ৭:৫৩ অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৫, ২০১৯ | আপডেট: ৭:৫৩:অপরাহ্ণ, অক্টোবর ১৫, ২০১৯ ব্যবস্থাপক মর্তুজা বেসামাল, চলাচ্ছেন দেন দরবার নিজস্ব প্রতিবেদক, কপিলমুনি(খুলনা) প্রতিবেদক: পাইকগাছায় ঋনের টাকা আদায়ের জন্য দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংকে স্বামী-স্ত্রীকে ৪ ঘন্টা আটকে রেখে মানষিক নির্যাতন ও অপদস্ত করার তথ্যবহুল খবর প্রকাশে ব্যবস্থাপক মর্তূজা মুজিব বলে বেড়াচ্ছেন তার নাকি ফ্রি পয়সায় বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে। জানাযায়, পাইকগাছা উপজেলার নগর শ্রীরামপুর গ্রামের আহম্মাদ আলীর ছেলে মীর আকরাম হোসেন ও তার স্ত্রী মমতাজ বেগমকে বিকেল ৫টার দিকে পাইকগাছা বাজারের একটি হোটেল থেকে উঠিয়ে এনে রাত্র ১০টা পর্যন্ত আটকে রাখে পাইকগাছা জিরো পয়েন্টে অবস্থিত দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংক লিঃ কর্তৃপক্ষ। খবরটি ছবিসহ ১২ অক্টোবর শনিবার দৈনিক সংযোগ বাংলাদেশসহ বিভিন্ন প্রত্রিকায় প্রকাশিত হওয়ার বেসামাল হয়ে পড়েছেন শাখা ব্যবস্থাপক মর্তুজা মুজিব। তার গাত্র দাহ শুরু হয়েছে, তিনি নিজেকে ধোয়া তুলসীপাতা প্রমান করতে বিভিন্ন জনের কাছে ধর্নাও দিচ্ছেন। কখনো কখনো ব্যাংকে অনেক ব্যক্তিকে ডেকে এনে শলা পরামর্শও করছেন বলে জানাযায়। ইতোমধ্যে তিনি দেন দরবারও চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। তিনি বলে বেড়াচ্ছেন খবর প্রকাশে ব্যাংক ও তার নাকি ফ্রি পয়সায় বিজ্ঞাপন প্রচার হচ্ছে। এদিকে নারী গ্রাহককে আটকে রাখা ব্যবস্থাপকের স্বেচারিতার খবর ব্যাপক প্রচার পায় সুন্দরবনটাইমস.কম সহ ফেইসবুকে। ফলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার হয়। আর এতে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন ব্যবস্থাপক মর্তুজা। প্রসংগত, ১০ অক্টোবর দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংকে দম্পতি আটক রাখার খবর পেয়ে রাত ওই দিন সাড়ে ৯ টার দিকে ঘটনাস্থল থেকে পাইকগাছা থানা পুলিশ তাদের উদ্ধার করে। ব্যাংক ম্যানেজার বলেছিলেন, টাকা না দেওয়া পর্যন্ত যেই আসুক না কেন তোমাদের ছাড়া হবে না, টাকা পরিশোধ না হওয়া পর্যন্ত তোমাদের এখানেই থাকতে হবে। স্বামী স্ত্রী থাকার জন্য ঘর দিব বলেও ইভটিজিং করেন ম্যানেজার। সুন্দরবনটাইমস.কম/এইচ এম এ হাশেম/কপিলমুনি দি ঢাকা মার্কেন্টাইল কো-অপারেটিভ ব্যাংকে সংবাদটি ২৭০ বার পড়া হয়েছে আপনার মতামত লিখুন : আরও পড়ুন কপিলমুনিতে শিশু সন্তানকে খেলতে পাঠিয়ে মায়ের আত্মহত্যা! কপিলমুনিতে ওয়ারেন্টভুক্ত আসামীদের নামের তালিকা টানিয়েছে থানা পুলিশ