চুকনগরে ২টি ব্যাটারী চালিত ভ্যান চুরির ঘটনায় অভিযোগ করায় আসামী পক্ষ বাদীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে মহিলা সহ ২জনকে পিটিয়ে গুরুত্বর জখম করেছে প্রকাশিত: ৬:৫৪ অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১২, ২০১৯ | আপডেট: ৬:৫৪:অপরাহ্ণ, এপ্রিল ১২, ২০১৯ চুকনগর সংবাদদাতা: চুকনগরে ২টি ব্যাটারী চালিত ভ্যান চুরির ঘটনায় অভিযোগ করায় আসামী পক্ষ বাদীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে মহিলা সহ ২জনকে পিটিয়ে গুরুত্বর জখম করেছে। এঘটনার পর থেকে হতদরিদ্র বাদীর পুরো পরিবার এক চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিনাতিপাত করছে। এদিকে থানায় অভিযোগ করার পর এটি মাগুরাঘোনা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জাকারিয়া হুসাইনকে তদন্তের দায়িত্ব দেয়ার পর তার তদন্ত কার্যক্রম চলাকালীন সময়ে তারা শুধু ২জনকে পিটিয়ে জখম করেই ক্ষান্ত হয়নি। বর্তমানে প্রায় প্রতিদিন গভীর রাতে বাদীর বাড়ির আশপাশে গিয়ে বিভিন্ন ধরণের হুমকী ধামকী দিচ্ছে আসামী পক্ষ। প্রাপ্ত অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গত ১৮মার্চ ডুমুরিয়া উপজেলার বরাতিয়া গ্রামের মনিন্দ্রনাথ দাশের পুত্র হরিপদ দাস ও তার চাচা ভবেন্দ্রনাথ দাসের ব্যাটারী চালিত ২টির ভ্যানের তালা ভেঙ্গে চুরি করে নিয়ে যায়। এঘটনায় হরিপদ দাস একই গ্রামের পাচি দাসের (মাতা) পুত্র শুভংকর দাসের নাম উল্লেখ করে ডুমুরিয়া থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের পর আসামী পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে শুভংকর দাস, পঞ্চা দাসের পুত্র অশোক দাস, বিষ্ণু দাস ও কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে আরও ১০/১২জন মিলে তার বাড়ির গেট ভেঙ্গে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করে অভিযোগ না তোলার কারণে বাদীর ভাই সুভাষ দাস ও তার চাচী সমিতা দাসকে পিটিয়ে গুরুত্বর জখম করে। এছাড়া প্রায় প্রতিদিন গভীর রাতে বাদীর বাড়ির আশপাশে গিয়ে অভিযোগ তুলে আনার জন্য বিভিন্ন ধরণের হুমকী ধামকী সহ জীবননাশের হুমকী দিচ্ছে আসামী পক্ষ। এমতাবস্থায় হতদরিদ্র বাদীর পুরো পরিবার এক চরম অনিশ্চয়তার মধ্যে দিনাতিপাত করছে। এব্যাপারে আসামী শুভংকর দাসের ০১৯৬৩-২৮২৬৬৭ মোবাইল নম্বরে অসংখ্য বার যোগাযোগ করা হলেও তিনি ফোনটি রিসিভ করেননি। মাগুরাঘোনা পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ জাকারিয়া হুসাইন বলেন,অভিযোগের তদন্ত আমাকে দেয়া হয়েছে। আমি ১/২দিনের মধ্যে একটি নিরপেক্ষ তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করব। g.a.k/chuk/6.53 pm আসামীখুলনাচুকনগর থানা সংবাদটি ৩৭১ বার পড়া হয়েছে আপনার মতামত লিখুন : আরও পড়ুন কেশবপুরে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় বৃষ্টিতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত পাইকগাছার কপোতাক্ষের বাঁধে ভয়াবহ ভাঙ্গন: ঝুঁকিতে এলাকাবাসী